শিরোনাম :
সাপ্তাহিক আলোর মনি পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। # সারাবিশ্বের সর্বশেষ সংবাদ পড়তে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। -ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
লালমনিরহাটে তৃতীয় শ্রেণির মাদ্রাসা শিক্ষার্থীকে অপহরণ করে চাঁদার দাবি না পেয়ে হত্যা তিস্তা ভবন রংপুরে স্পার বাঁধের ভাঙন রোধের দাবিতে শান্তিপূর্ণ অবস্থান ও মানববন্ধন অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে বাংলাদেশ স্কাউটসের ত্রৈ-বার্ষিক কাউন্সিল সভা অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে “তিস্তা নদীর সমন্বিত ব্যবস্থাপনা ও পুনরুদ্ধার” শীর্ষক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে সিজান এবং রোহানের উপরে হামলাকারীর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে পবিত্র মাহে রমজানের তাৎপর্য শীর্ষক আলোচনা সভা ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটের মস্তকবিহীন চাঞ্চল্যকর হত্যা মামলার আসামী ডিবি পুলিশ কর্তৃক গ্রেফতার ও হত্যার রহস্য উদঘাটন! লালমনিরহাটে মাইকিংয়ের পর জেলা ও দায়রা জজ আদালতের নিয়োগ স্থগিত লালমনিরহাটে কাঁঠালের বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা! লালমনিরহাটে হত্যাকাণ্ডের শিকার হাসিনার ঘাতক স্বামী আশরাফুল ইসলাম আটক
লালমনিরহাটের রত্নাই নদীর উপর সেতু নির্মাণের ধীরগতি, ভোগান্তিতে সাধারণ মানুষ

লালমনিরহাটের রত্নাই নদীর উপর সেতু নির্মাণের ধীরগতি, ভোগান্তিতে সাধারণ মানুষ

লালমনিরহাট সদর উপজেলার কুলাঘাট ইউনিয়নের সংযোগ সড়কের রত্নাই নদীর উপর নির্মাণাধীন সেতুটির নির্মাণকাজের নির্ধারিত সময়সীমা শেষ হয়েছে। কিন্তু এখন পর্যন্ত কাজ শেষ হয়েছে অর্ধেক। সেতুটির নির্মাণকাজে ধীরগতির কারণে স্থানীয়দের ঝুঁকি নিয়ে রত্নাই নদীর উপর জরাজীর্ণ বেইলি ব্রীজটি পারাপার হতে হচ্ছে।

 

লালমনিরহাট সড়ক ও জনপথ বিভাগের তত্ত্বাবধানে এ সেতুর নির্মাণকাজ তদারকি করছে। তবে সড়ক ও জনপথ কর্তৃপক্ষ সেতুটির কাজ ৬০ শতাংশ শেষ হয়েছে বলে দাবি করেছে।

 

স্থানীয়রা জানান, লালমনিরহাট থেকে কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী, নাগেশ্বরী ও ভূরাঙ্গামারী সড়ক যোগাযোগ সহজতর করতে সড়ক ও জনপথ বিভাগের আওতায় প্রায় ২১ কোটি টাকা ব্যয়ে ১৩০.৮ মিটার দীর্ঘ একটি সেতু নির্মাণের উদ্যোগ নেয়। ২০২৩ সালের ৮ মার্চ সেতু নির্মাণ কাজ শুরু হয়। কনক্রিট অ্যান্ড স্টিল টেকনোলজি লিমিটেড নামের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান এই সেতুটি নির্মাণের দায়িত্ব পায়। এখনো সেতুটির ৪০ শতাংশ কাজ বাকি রয়েছে। বিশেষ করে জরাজীর্ণ বেইলি ব্রীজ পাড়াপাড়ে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে সাধারণ মানুষের।

 

ওই এলাকার বাসিন্দা এস এম হাসান আলী জানান, এ নদীর উপর সেতুটির নির্মাণকাজ শুরু হয়েছে। কিন্তু এখনও নির্মাণ কাজ শেষ না হওয়ার কারণে আমরা দুর্ভোগ পোহাচ্ছি। সেতুটি না হওয়ায় আমাদের জরাজীর্ণ বেইলি ব্রীজ দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হয়ে লালমনিরহাট জেলা শহরে যাতায়াত করতে হয়। দ্রুত সেতুটির নির্মাণ কাজ শেষ হলে আমরা উপকৃত হতাম।

 

এ ব্যাপারে সেতুটির ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান কনক্রিট অ্যান্ড স্টিল টেকনোলজি লিমিটেড ও লালমনিরহাট সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃ আব্দুল মোমেন এর বক্তব্য জানা যায়নি।

সংবাদটি শেয়ার করুন




এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Design & Developed by Freelancer Zone